রচিয়তা | প্রহসনের নাম |
অমৃতলাল বসু (১৮৫৩-১৯২৯) | বিবাহ বিভ্রাট, সম্মতি সঙ্কট, কালা পানি, বাবু, একাকার, বৌমা, গ্রাম্য বিভ্রাট, বাহবা বাতিক, খাস দখল, চোরের উপর বাটপাড়ি, ডিসমিস, চাটুয্যে ও বাড়ুয্যে, তাজ্জব ব্যাপার, কৃপনের ধন। |
গিরিশ চন্দ্র ঘোষ (১৮৪৪-১৯১২) | সপ্তমীতে বিসর্জন, বেল্লিক বাজার, বড়দিনের বকশিস, সভ্যতার পান্ডা |
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৪৯-১৯২৫) | কিঞ্চিৎ জলযোগ, (১৮৭২), এমন কর্ম আর করব না (১৮৭৭), হঠাৎ নবাব (১৮৮৪), হিতে বিপরীত (১৮৮৬), দায়ে পড়ে দারগ্রহ। |
রামনারায়ন তর্করত্ন | যেমন কর্ম তেমন ফল (১৯৭৯ বঙ্গাব্দ), উভয় সঙ্কট (১৯৬৯), চক্ষুদান (১৯৬৯)। |
মাইকেল মধুসুধন দত্ত (১৮২৪-১৮৭৪) | একেই কি বলে সভ্যতা (১৮৬০), বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রো (১৮৬০)। |
মীর মোশারফ হোসেন (১৮৪৭-১৯১২) | এর উপায় কি( ১৮৭৫), ভাই, ভাই এই তো চাই (১৮৯৯), ফাঁস কাগজ, একি (১৮৯৯)। |
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১-১৯৪১) | বৈকণ্ঠের খাতা (১৮৯৭), ব্যঙ্গ কৌতুক (১৯০৭), হাস্য কৌতুক ( ১৯০৭), চিরকুমার সভা (১৯২৬), শেষ রক্ষা ( ১৯২৮)। |
দীনবন্ধু মিত্র (১৮৩০-১৮৭৩) | সধবার একাদশী (১৮৬৬), বিয়ে পাগলা বুড়ো ( ১৮৬৬), জামাই বারিক ( ১৮৭২)। |
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় | কল্কি অবতার (১৮৯৫), বিরহ ( ১৮৯৭), এ্যহস্পর্শ (১৯০০), প্রায়শ্চিত্ত ( ১৯০২)। |